ত্রিরত্ন বন্দনা গাথা ,সপ্ত মহাস্থান বন্দনা গাথা এর বাংলা অনুবাদসহ
আজকের পোষ্টে আমরা ত্রিরত্ন বন্দনা গাথা ,সপ্ত মহাস্থান বন্দনা গাথা এর বাংলা অনুবাদসহ জানবো। নিচে তা দেওয়া হলো।
ত্রিরত্ন বন্দনা গাথা
যো সন্নিসিন্নো বর বোধিমূলে,
মারং সসেনং মহতিং বিজেত্বা,
সম্বোধি মাগঞ্জি অনন্ত ঞাণো,
লোকুত্তমো তং পণমামি বুদ্ধং।
অঠঙ্গিকো অরিযোপথো জনানং,
মোশ্বপ্পবেস উজুকো’ব মগ্গো,
ধম্মো অযং সন্তিকরো পণীতো,
নিয্যানিকো তং পণমামি ধম্মং।
সঙ্ঘো বিসুদ্ধো বর-দক্ষিণেয্যো,
সন্তিন্দ্রিযো সব্ব মলপ্পহীনো।
গুণেহি নেকেহি সমিদ্ধিপ্পত্তো,
অনাসবো তং পণমামি সঙ্ঘং।
ত্রিরত্ন বন্দনা গাথা বাংলা অনুবাদ
অনুবাদ : যিনি লোকোত্তম ও অনন্ত-জ্ঞানসম্পন্ন, যিনি বোধিমূলে উপবিষ্ট হয়ে সসৈন্য মারকে পরাজিত করে অনন্ত জ্ঞান প্রাপ্ত হয়েছিলেন, আমি সেই বুদ্ধকে বন্দনা করছি।
অনুবাদ : আর্য অষ্টাঙ্গিক মার্গই মোক্ষপুরে (নির্বাণ) প্রবেশ করার সোজাপথ, এই ধর্মই শ্রেষ্ঠ ও শান্তিপ্রদ। আমি সেই নৈর্বাণিক ধর্মকে বন্দনা করছি।
অনুবাদ : যে সংঘ বিশুদ্ধ, শ্রেষ্ঠ, দানের যোগ্যপাত্র, শান্তেন্দ্রিয়, সর্ববিধ পাপমল প্রহীণ, বিবিধ গুণে সমৃদ্ধি প্রাপ্ত এবং আসব-ক্ষয়কারী, আমি সেই সংঘকে বন্দনা করছি।
সপ্ত মহাস্থান বন্দনা গাথা
পঠমং বোধি পল্লঙ্কং,
দুতিযং অনিমিসম্পি চঃ ততিযং চঙ্কমণং সেফ্টং,
চতুর্থং রতনঘরং: পঞ্চমং অজপালঞ্চ, মুচলিন্দঞ্চ ছটঠমং;
সত্তমং রাজাযতনং, বন্দেতং বোধিপাদপং।
বাংলা অনুবাদ :
প্রথম বোধিপালঙ্ক, দ্বিতীয় অনিমেষ স্থান, তৃতীয় চংক্রমণ স্থান, চতুর্থ রতনঘর স্থান, পঞ্চম অজপাল ন্যাগ্রোধ বৃক্ষ, ষষ্ঠ মুচলিন্দ মূল, সপ্তম রাজায়তনসহ বোধিবৃক্ষকে আমি অবনত শিরে বন্দনা করছি।
Disclaimer: We do not guarantee that the information of this page is 100% accurate and up to date.